StudyWithGenius

Madhyamik Bengali Suggestion 2022 – আফ্রিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২২

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২(2022) | দশম শ্রেণীর বাংলা – আফ্রিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) কবিতা প্রশ্ন উত্তর 

Madhyamik Bengali Suggestion 2022 ” মাধ্যমিক  বাংলা –  আফ্রিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) কবিতা MCQ প্রশ্ন উত্তর  “ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা (Madhyamik / WB Madhyamik / MP Exam / West Bengal Board of Secondary Education – WBBSE Madhyamik Exam / Madhyamik Bengali Suggestion 2022 / Madhyamik Class 10th / Class X / Madhyamik Pariksha) পরীক্ষায় এখান থেকে প্রশ্ন অবশ্যম্ভাবী । সে কথা মাথায় রেখে StudywithGenius.in এর পক্ষ থেকে মাধ্যমিক (দশম শ্রেণী) বাংলা পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নোত্তর এবং সাজেশন (Madhyamik Bengali Suggestion 2022 / West Bengal Board of Secondary Education – WBBSE Bengali Suggestion / Madhyamik Class 10th Bengali Suggestion / Class X Bengali Suggestion / Madhyamik Pariksha Bengali Suggestion / Bengali Madhyamik Exam Guide / MCQ , Short , Descriptive  Type Question and Answer. / Madhyamik Bengali Suggestion 2022 FREE PDF Download) উপস্থাপনের প্রচেষ্টা করা হলাে। ছাত্রছাত্রী, পরীক্ষার্থীদের উপকারে লাগলে, আমাদের প্রয়াস  মাধ্যমিক (দশম শ্রেণী) বাংলা পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নোত্তর এবং সাজেশন সফল হবে।

Madhyamik Bengali Suggestion 2022

Madhyamik Bengali Suggestion 2022

Madhyamik Bengali Suggestion 2022 (মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২২) – আফ্রিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) কবিতা প্রশ্ন উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এই Madhyamik Bengali Suggestion 2022 (মাধ্যমিক  বাংলা সাজেশন) –আফ্রিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) কবিতা MCQ, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর  গুলি আগামী সালের পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট। আপনারা যারা মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর  বাংলা 2022 পরীক্ষার সাজেশন খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্নপত্র ভালো করে পড়তে পারেন। এই পরীক্ষা তে কোশ্চেন গুলো আসার সম্ভাবনা খুব বেশি।

বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) আফ্রিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) কবিতা কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২২ – Madhyamik Bengali Suggestion 2022
[প্রতিটি প্রশ্নের মান-1]
 
1. কৰি আদিম যুগের যে বিশেষণ ব্যবহার করেছেন তা হল-
[A] অপমানিত     [B] দৃষ্টি অতীত     [c] চেতনাতীত [D]উদ্ভ্রান্ত
উত্তরঃ [D]উদ্ভ্রান্ত
 
2. স্রষ্টা নিজের সৃষ্টিকে বারবার বিধ্বস্ত করছিলেন, কারণ—
[A] আসন্ন সন্ধ্যার শেষ রশ্মিপাত     [B] নিজের প্রতি অসন্তোষ [C] বিভীষিকার প্রচণ্ড মহিমা     [D] সত্যের বর্বর লােভ
উত্তরঃ [B] নিজের প্রতি অসন্তোষ
 
3. “ছিনিয়ে নিয়ে গেল তােমাকে”-কে ছিনিয়ে নিয়ে গেল?
[A] প্রাচী ধরিত্রী     [B] ছায়াবৃত্ত [C] কৃপণ আলাে     [D] রুদ্র সমুদ্রের বাহু
উত্তরঃ [D] রুদ্র সমুদ্রের বাহু
 
4. আফ্রিকা বিদ্রুপ করছিল—
[A] ভীষণকে     [B] ভয়ংকরকে   [C] নতুন সৃষ্টিকে     [D] শঙ্কাকে
উত্তরঃ [A] ভীষণকে
 
5. ‘রুদ্র সমুদ্রের বাহু’ আফ্রিকাকে ছিনিয়ে গিয়েছিল যেখান থেকে-
[A] পশ্চিম দিগন্ত থেকে      [B] দেবস্থান থেকে [C]প্রাচী ধরিত্রীর বুকের থেকে     [D] সূর্যহারা বনানী থেকে
উত্তরঃ [C]প্রাচী ধরিত্রীর বুকের থেকে
 
6. ‘নিনাদ’ শব্দটির অর্থ কী?
[A] গর্জন     [B] চিৎকার [C] ভয়ংকর শব্দ     [D] শব্দ
উত্তরঃ [D] শব্দ
 
7.“তােমার ভাষাহীন ক্রন্দনে বাষ্পকুল অরণ্যপথে পঙ্কিল হল ধূলি তােমার – মিশে।” (শূন্যস্থান পূরণ করাে)
[A] আফ্রিকার দুর্গম জঙ্গলে    [B] রক্তে অশ্রুতে [C] অপমানিত ইতিহাসে     [D] অবরুদ্ধ ইতিহাসে
উত্তরঃ [B] রক্তে অশ্রুতে
 
8. “শিশুরা খেলছিল —”। (শূন্যস্থান পূরণ করাে)
[A] মাঠে মাঠে     [B] বাষ্পকুল অরণ্যপথে     [C] গুপ্ত গহ্বরে [D] মায়ের কোলে
উত্তরঃ [D] মায়ের কোলে
 
9. মানুষ ধরার দলের নখ ছিল—
[A] শেয়ালের চেয়ে তীক্ষ্ণ     [B] নেকড়ের চেয়ে তীক্ষ্ণ [C] হায়নার চেয়ে তীক্ষ্ণ |     [D] সিংহের চেয়ে ধারালাে    
উত্তরঃ [B] নেকড়ের চেয়ে তীক্ষ্ণ

 

10.’প্রদোষকাল’ রুদ্ধশ্বাস কেন?

(ক) দ্বার রুদ্ধ থাকায়  (খ) অত্যাচারের আবহাওয়ায়  (গ) ঝঞ্ঝাবাতাসে  (ঘ) শৌর্যের।

উত্তরঃ (গ) ঝঞ্ঝাবাতাসে

11.গুপ্ত গহ্বর থেকে কারা বেরিয়ে এল?

(ক) দস্যুরা  (খ) দুষ্কৃতীরা (গ) পশুরা (ঘ)আদিম মানুষেরা 

উত্তরঃ (গ) পশুরা

 

12.পশুরা কী ঘোষণা করল ?

(ক) রাত্রির আগমন বার্তা  (খ)দিনের অন্তিমকাল  (গ) অশুভ সময় (ঘ)অশনি সংকেত 

উত্তরঃ (খ)দিনের অন্তিমকাল

 

13.কাকে আহ্বান করা হল?

(ক) সাহিত্যিককে (খ) যুগাস্তের কবিকে (গ) শুভ দিনকে (ঘ) শুভ সময়কে।

উত্তরঃ খ) যুগাস্তের কবিকে

 

14.’আসন্ন সন্ধ্যার শেষ রশ্মিপাতে’ কবিকে কোথায় দাঁড়াতে অনুরোধ করা হয়েছে ?

(ক) আফ্রিকার মাটিতে  (খ) মানহারা মানবীর দ্বারে (গ) দিনের অস্তিম সময়ের সামনে (ঘ) ঝঞ্ঝাবাতাসে।

উত্তরঃ (খ) মানহারা মানবীর দ্বারে 

 

15.* দাঁড়াও ওই মানহারা মানবীর দ্বারে;’—উদ্ধৃতাংশে মানহারা মানবী’ বলতে বোঝানো হয়েছে—

(ক) আফ্রিকা মহাদেশকে (খ) বসুধাকে (গ) ভারতবর্ষকে (ঘ) পশ্চিম দুনিয়াকে।

উত্তরঃ (ক) আফ্রিকা মহাদেশকে

 

16.যুগান্তের কবিকে কী বলতে বলেছেন কবি?

(ক) ক্ষমা করো (খ) সুন্দরের আরাধনা করো (গ) অত্যাচার থামাও (ঘ) ক্ষমাই শেষ কথা।

উত্তরঃ (ক) ক্ষমা করো

 

17.কীসের মধ্যে সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী ঘোষিত হবে?

(ক) মানহারা মানবীর মধ্যে (খ) যুগাত্তের প্রাস্তে (গ) হিংস্র প্রলাপের মধ্যে (ঘ) দিনের অস্তিমে।

উত্তরঃ (গ) হিংস্র প্রলাপের মধ্যে

 

18.★ সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী’—সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী-

(ক) বিদ্বেষ ত্যাগ করো (খ) ক্ষমা করো (গ) ভালোবাসো (ঘ) মঙ্গল করো।

উত্তরঃ (খ) ক্ষমা করো 

অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) আফ্রিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২২ – Madhyamik Bengali Suggestion 2022
 [প্রতিটি প্রশ্নের মান-1]
 
1. “চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তােমার অপমানিত ইতিহাসে”–‘ইতিহাস’ কীভাবে অপমানিত হল ?
উত্তরঃ পরাধীনতার গ্লানিতে, মানুষের সম্মানহীনতায় আফ্রিকার ইতিহাস হল অপমানিত। সেই অপমানের চিহ্ন চিরস্থায়ী করে দিয়ে গেছে বর্বর, লােলুপ, হিংস্র ইউরােপীয় সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলি।
 
2. “নতুন সৃষ্টিকে বারবার করছিলেন বিধ্বস্ত”—কে, কেন বিধ্বস্ত করছিলেন?
উত্তরঃ নতুন সৃষ্টি তথা পৃথিবীর প্রতি প্রবল অসন্তোষে স্বয়ং স্রষ্টা বিধাতা তাকে বারবার বিধ্বস্ত, অর্থাৎ ভেঙে-গড়ে দেখছিলেন।
 
3. “ছিনিয়ে নিয়ে গেল তােমাকে, আফ্রিকা”—আফ্রিকাকে কে কোথায় ছিনিয়ে নিয়ে গেল?
উত্তরঃ ‘আফ্রিকা’ কবিতায় কবি কল্পনা করেছেন, সৃষ্টির যুগে স্রষ্টা যখন বারবার নিজের সৃষ্টি ভেঙে-চুরে নিখুঁত করে গড়ার চেষ্টায় রত, তখন উত্তাল সমুদ্র প্রাচ্যদেশ থেকে আফ্রিকা মহাদেশের ভূখণ্ডকে আলাদা করে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছিল।
 
4. “গর্বে যারা অন্ধ তােমার সূর্যহারা অরণ্যের চেয়ে…” তারা কী করল?
উত্তরঃ বিপুল বিশ্বের গর্বান্ধ সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলি লােহার হাতকড়ি দিয়ে আফ্রিকার মানুষদের সুকৌশলে শৃঙ্খলিত করল।
 
5. “অপরিচিত ছিল তােমার মানবরূপকার মানবরূপ অপরিচিত ছিল ?
উত্তরঃ সভ্যতার উগ্রতা আফ্রিকাকে তেমনভাবে স্পর্শ করেনি বলে তার মানবিকতা বােধের চিরস্নিগ্ধ রূপটি অবশিষ্ট পৃথিবীর কাছে সম্পূর্ণ অপরিচিত ছিল। রহস্যময় জগতের অচেনা সৌন্দর্যের ছায়া যেন সর্বদা ঘিরে থাকে আফ্রিকাকে।
 
6. “তােমার ভাষাহীন ক্রন্দনে…” ভাষাহীন ক্রন্দন কার ছিল?
উত্তরঃ নিজস্ব সত্তার রহস্য উন্মােচনে মগ্ন ‘আফ্রিকা’ অকস্মাৎ সাম্রাজ্যবাদীদের দ্বারা আক্রান্ত হলে, সে উগত ‘ভাষাহীন ক্রন্দনে’ ভেসে গিয়েছিল।
 
7. ….অপরিচিত ছিল তােমার মানবরূপ/উপেক্ষার আবিল দৃষ্টিতে।”—কার মানবরূপ, কাদের কাছে উপেক্ষার আবিল দৃষ্টিতে উপেক্ষিত ছিল?
উত্তরঃ প্রশ্নোপ্ত পঙক্তিটিতে আফ্রিকা মহাদেশের মানবরূপ যেন তার অরণ্য- আচ্ছাদিত ‘কালাে ঘােমটার নীচে’ সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলির কাছে ‘উপেক্ষার আবিল দৃষ্টিতে অপরিচিত ছিল।
 
8. “পঙ্কিল হল ধূলি তােমার রক্তে অশ্রুতে মিশে…”—কীভাবে এমন পরিস্থিতি তৈরি হল?
উত্তরঃ পৃথিবীর বহু সাম্রাজ্যবাদী শক্তি নিজেদের শক্তি ও উপনিবেশ গড়ার লক্ষে স্বাধীন আফ্রিকা মহাদেশের মানুষকে শৃঙ্খলিত করল। বর্বর, অমানুষিক অত্যাচার চালালাে। এভাবেই এমন পরিস্থিতি তৈরি হল।

 

9.‘এসো যুগান্তের কবি,’—কবির ভূমিকাটি কী হবে?

(মাধ্যমিক, ২০১৭)

উত্তরঃ যুগাস্তের কবি কল্পিত ভাবমূর্তি। বিশ্বকবির অভিলাষ অনুযায়ী এই কল্পিত কবি আফ্রিকায় অন্ধকার যুগের অবসান ঘটাতে আফ্রিকায় ক্ষমার বাণী প্রচার করবেন। ৫০ ‘যুগান্তের কবি’কে রবীন্দ্রনাথ কোথায় দাঁড়াতে বলেছেন? উত্তর যুগান্তের কল্পিত কবিকে রবীন্দ্রনাথ মানহারা, সাম্রাজ্যবাদীদের দ্বারা লাঞ্ছিত আফ্রিকার দ্বারপ্রান্তে গিয়ে দাঁড়াতে বলেছেন।

10.’মানহারা মানবী’ কে?

উত্তরঃ কবি রবীন্দ্রনাথের মানবিক কল্পনায় লুণ্ঠিতা রমণীর মতোই আফ্রিকা লাঞ্ছিত, সর্বহারা। নখ দাঁতসম্পন্ন সাম্রাজ্যবাদীরা তার মানবতাকে লুণ্ঠন করে তাকে মানহারা করেছে।

11. ‘বলো ক্ষমা করো’–কে, কেন এই বাণী উচ্চারণ করবে?

উত্তর-  কবিকল্পিত ‘যুগান্তের কবি’ সাম্রাজ্যবাদী সভ্য পশুদের হয়ে সর্বহারা, মানবতালুণ্ঠিত, অত্যাচারিত আফ্রিকাবাসীদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থনার জন্য এই বাণী উচ্চারণ করবে।

12. হিংস্র প্রলাপের মধ্যে – হিংস্র প্রলাপ কী ?

উত্তর-  সাম্রাজ্যবাদের শেষ কথাই হল দখল, লুণ্ঠন ও পাশবিক অত্যাচার। সুতরাং আফ্রিকা দখলকারী সাম্রাজ্যবাদীদের উগ্র আস্ফালনই হল হিংস্র প্রলাপ।

13. সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী।’—‘পুণ্যবাণী’টি কী?

উত্তর- মানবতার পূজারি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিষ্পাপ কণ্ঠে ‘ক্ষমা করো’ এই বিশুদ্ধ উচ্চারণকেই সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী’ বলে মনে করেছেন |

14.‘ক্ষমা করো’ উচ্চারণটি সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী হয়ে উঠবে কেন?

উত্তর-  মানবতাবাদী রবীন্দ্রনাথ জানতেন হিংসা দিয়ে হিংসাকে জয় করা যায় না। তাই ‘ক্ষমা করো’ এই বিশুদ্ধ উচ্চারণটিকে ক্ষমার মহিমা প্রচারে তিনি ‘পুণ্যবাণী’ করে তুলতে চেয়েছেন।

ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ৩) আফ্রিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২২ – Madhyamik Bengali Suggestion 2022
1. ‘কৃপন আলাের অন্তঃপুরে’-কবিতা অনুসারে বক্তব্যটি লেখ।
উত্তরঃ বক্তব্য : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত আফ্রিকা কবিতায় আফ্রিকার ভৌগােলিক, রাজনৈতিক সম্পর্কে মরমি বিশ্লেষণ রয়েছে। বনস্পতির নিবিড় আলিঙ্গনে, অরণ্যের দুর্ভেদ্য আলাে ছায়ায় আবৃত থাকে আফ্রিকা। নিরক্ষীয় জলবায়ুর অন্তর্গত হওয়ার জন্য বৃহৎ পাতা বিশিষ্ট গাছের সৃষ্টি হয় এখানে। অসংখ্য বৃক্ষ ঘন সন্নিবিষ্ট হওয়ায় অতি সামান্য আলােটুকু প্রবেশের অধিকার পায় না। অন্ধকারে আবৃত থাকে আফ্রিকার অধিকাংশ প্রান্তর।
 
2. বিদ্রপ করেছিল ভীষণকে অথবা, বিরূপের ছদ্মবেশে কে কিভাবে ভীষণকে বিদ্রুপ করেছিল?
উত্তরঃ ভীষণকে ব্যঙ্গ : আফ্রিকা নামাঙ্কিত কবিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পৃথিবীর অন্য মহাদেশ থেকে বিছিন্ন আফ্রিকাকে ধীরে ধীরে সাবলম্বী হতে দেখেছিলেন। নিভৃত অবকাশে দুর্গমের রহস্য সংগ্রহ করেছিল বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ এ ভূখণ্ড। চিনেছিল জল, স্থল। আকাশের দুর্বোধ সংকেত। প্রকৃতি তাকে দিয়েছিল অপার রহস্যময়তা। অতীত জাদু মন্ত্র জাগাচ্ছিল আফ্রিকার চেতনাতীত মনে। আফ্রিকার ওপর সাম্রাজ্যবাদী শক্তির আস্ফালনকে আফ্রিকা নিজেই চিনে নিতে চাইছিল। সেই ভীষণ শক্তিশালী শক্তিকে ব্যঙ্গ করার স্পর্ধা অর্জন করেছিল।
3. এল ওরা লােহার হাতকড়ি নিয়ে, ওরা বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে। লােহার হাতকড়ি নিয়ে আসার কারণ কী?
উত্তরঃ সাম্রাজ্যবাদী শক্তির মানুষ : তথাকথিত সাম্রাজ্যবাদী শক্তির মানুষদের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আফ্রিকা কবিতায় ওরা বলে চিহ্নিত করেছেন।
লােহার হাতকড়ি :সাম্রাজ্যবাদী শক্তির মানুষরা বারবার আফ্রিকার ওপর অত্যাচার করে। কালাে রঙের এই মানুষদের তারা উপেক্ষার দৃষ্টিতে দেখে। এই সহজ সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত মানুষদের নিজের ভূমি থেকে বিতাড়িত করা হয়। তাদের হাতে পরিয়ে দেওয়া হয় দাসত্বের শৃঙ্খল। বিপন্ন হয় আফ্রিকার স্বাধীনতা।
4. নখ যাদের তীক্ষ্ণ তােমার নেকড়ের চেয়ে–তােমার বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে, কাদের নখ কেন নেকড়ের থেকে তীক্ষ্ণ ?
উত্তরঃ আফ্রিকা মহাদেশ : তােমার বলতে আফ্রিকা মহাদেশের কথা বলা হয়েছে।
সাম্রাজ্যবাদী শক্তির হিংস্রতা : দুর্ভেদ্য জঙ্গলে পরিবৃত আফ্রিকার হিংস্র আরণ্যক প্রাণীদের অন্যতম হল নেকড়ে। নেকড়ের তীক্ষ্ণ নখের থেকেও সূচালাে ও ধারালাে হল সাম্রাজ্যবাদী শক্তির আগ্রাসন। পশ্চিমী দুনিয়া আফ্রিকার ওপর বর্বর উল্লাসে ঝাপিয়ে পড়ে। এদের আগ্রাসনের কথা বলতে গিয়ে কবি ‘নখ যাদের তীক্ষ্ণ এই বাক্য বন্ধটি প্রয়ােগ করে দুনিয়ার লােলুপ হিংস্রতাকে সঠিকভাবে চিহ্নিত করেছেন। কবি এখানে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করে আলােচ্য উক্তিটি প্রকাশ করেছেন।

5.স্রষ্টা যখন নিজের প্রতি অসন্তোষে’—স্রষ্টা কে? তিনি নিজের প্রতি অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন কেন?

উত্তর -আলোচ্য উদ্ধৃতির উৎস কবি রবীন্দ্রনাথের ‘আফ্রিকা’ কবিতাটি। কবি ‘স্রষ্টা’ বলতে বিশ্ববিধাতা পরমেশ্বরকে চিহ্নিত করেছেন।

শিল্পীর কাছে তার সৃষ্টি পরম সাধনার। সৃষ্টিকে নিখুঁত করে গড়ে তোলার কাজে জগদীশ্বর মগ্ন হয়েছেন কিন্তু সৃষ্টি মনের মতো না হওয়ায় তিনি অসন্তুষ্ট হয়েছেন। হৃদয়ের উৎসে সৃষ্টির রূপ যেভাবে জেগে উঠেছে, বাস্তবের পটভূমিতে তাকে সেইভাবে রূপায়িত করার তাগিদে পরমেশ্বর নিজের প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে উঠেছিলেন।

6.* তাঁর সেই অধৈর্যে ঘন-ঘন মাথা নাড়ার দিনে’–এই ‘ঘন-ঘন মাথা নাড়া’ কথাটির দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে? 

উত্তর:-  বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘আফ্রিকা’ কবিতা থেকে উদ্ধৃতাংশটি গৃহীত।

সভ্যতার আদিলগ্নে সৃষ্টিকে নিখুঁত করে গড়ে তোলার সাধনায় নিমগ্ন ছিলেন জগৎস্রষ্টা পরমেশ্বর। প্রকৃত স্রষ্টামাত্রই চির-অস্থির, চির-অতৃপ্ত। জগৎস্রষ্টা ঈশ্বরের হৃদয়ও সৃষ্টির প্রতি অসন্তোষে অস্থির হয়ে উঠেছিল। নিজের সৃষ্টির সঙ্গে একাত্ম হতে না পারার যন্ত্রণাই তাঁকে অধৈর্য, অসন্তুষ্ট করে তুলেছে। স্রষ্টার হৃদয়ের অতৃপ্তির সেই নেতিবাচক ভাবই প্রকাশ পেয়েছে আলোচ্য উদ্ধৃতিটিতে।

7.‘গর্বে যারা অন্ধ তোমার সূর্যহারা অরণ্যের চেয়ে। — উদ্ধৃতাংশটির অন্তর্নিহিত অর্থ বিশ্লেষণ করো।

উত্তর -উদ্ধৃতাংশটির উৎস কবি রবীন্দ্রনাথ রচিত ‘আফ্রিকা’ কবিতা। পৃথিবীর ইতিহাসে জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং মানবসভ্যতার অগ্রগতির অন্যান্য ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে পশ্চিমি দুনিয়া। সেই শ্রেষ্ঠত্ব তাদের

উদ্ধত, অহংকারী এবং অমানবিক করে তুলেছে। শিক্ষা, প্রাচুর্য এবং আধুনিকতার অহংকারে উন্মত্ত শ্বেতাঙ্গ শাসকশ্রেণির মনুষ্যত্ব বিনষ্ট হয়েছে। বনস্পতির ছায়ায় ঘেরা, মায়াময় আফ্রিকার সহজসরল জনজীবনে অত্যাচারের অভিশাপ বয়ে এনেছে ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ রাষ্ট্রনায়করা। নিবিড় বনস্পতির ঘন পল্লব ভেদ করে সূর্যের আলো প্রবেশ করতে পারে না বলে আফ্রিকা যেমন অন্ধকারাচ্ছন্ন, উন্নাসিক সভ্যজাতিও তেমনি গর্বে অন্ধ।

রচনাধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ৫) আফ্রিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২২ – Madhyamik Bengali Suggestion 2022
1. আফ্রিকা কবিতা অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথের কবি মানসিকতার পরিচয় দাও।
উত্তরঃ
ভূমিকা : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আফ্রিকা কবিতায় সাম্রাজ্যবাদী শক্তির প্রতি এক কঠিন মানসিকতার পরিচয় দিয়েছেন। এক উদার মানবতাবাদকে জীবনের মূলমন্ত্র করে দেখে কবি তাই সাম্রাজ্যবাদের আগ্রাসনকে মানবতার অভিশাপ বলে মনে করেছেন। আফ্রিকার মানবতাবাদকে আক্রান্ত হতে দেখে তার কলম সাম্রাজ্যবাদের সমালােচনায় মুখর হয়ে উঠেছে।
কৰি মানসিকতার পরিচয় : রবীন্দ্রনাথ কবিতার প্রথম পর্বে আফ্রিকার জন্ম ইতিহাস বর্ণনা করেছেন। সম্রান্ত সেই আদিম যুগে স্রষ্টা যখন নিজের প্রতি অসন্তোষ থেকে সবকিছু আবার নতুন করে সৃষ্টি করেছিলেন ঠিক সেই সময় আফ্রিকা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় সবার থেকে। সেই আফ্রিকার ওপর স্বৈরাচারী শক্তি নানা অত্যাচার শুরু করে। সেই সময়টা হল ইউরােপের সব থেকে বড়াে কলঙ্কের যুগ। কারণ ইউরােপের মানুষ প্রমাণ করতে ব্যস্ত ছিলেন যে আফ্রিকাবাসী কেবলমাত্র জন্তু শ্রেণির জীব। আফ্রিকার মানুষের ওপর নির্মমভাবে অত্যাচার শুরু হয়েছিল। উপজাতির মানুষদের ওপর দিনের পর দিন অমানসিক অবিচার করা হয়েছিল। এই বিষয়কে মাথায় রেখে রবীন্দ্রনাথ লেখেন আফ্রিকা কবিতাটি। রবীন্দ্রনাথ সাম্রাজ্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে অনেক কবিতা লেখেন। আফ্রিকাবাসীর ওপর নির্লজ্জ অত্যাচার দেখে কবি শঙ্কিত হয়েছেন। এই কৃয়াঙ্গের ওপর যে নারকীয় অত্যাচার করা হয়েছিল তা নিঃসন্দেহে অমানবিক। কিন্তু কবি বিশ্বাস করেন এই নির্যাতিত মানুষ একদিন উঠে দাঁড়াবে। সমস্ত পরাধীনতার নাগপাশ থেকে তারা মুক্ত হবে।
মূল্যায়ন : কবিতার শেষ অংশে রবীন্দ্রনাথ বলেছেন—“ক্ষমা করা।” হিংসার যাবতীয় উল্লাসকে চাপা দিয়ে সততার শেষ পুণ্যবাণী উচ্চারিত হবে। এটা কবির বিশ্বাস।
 
2. “এসাে যুগান্তের কবি”—কে, কাকে যুগান্তের কবি বলেছেন, এই আহ্বান ধ্বনির মধ্য দিয়ে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন?
অথবা,
“দাঁড়াও এই মানহারা মানবীর দ্বারে”—মানহারা মানবী কে? কবির এই আহ্বানের কারণ কী?
অথবা,
“বল ক্ষমা কর”-কাকে ক্ষমা করার কথা বলা হয়েছে? এই ক্ষমা করা কীভাবে কবিতায় প্রকাশিত হয়েছে?
উত্তরঃ যুগান্তের কবি : কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আগামী দিনের ক্রান্তীকারী সেই কবিকে যুগান্তের কবি বলেছেন—যিনি বঞ্চিত, লাঞ্ছিত, পীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়াবেন।
মানহারা মানৰী :মানহারা মানবী হল আফ্রিকা, যে পশ্চিমি সভ্যতার লােভ লালসার শিকার হয়েছে।
কবিতার ভাববস্তু : ছায়াবৃতা আফ্রিকা উপেক্ষিত হয়েছিল ইউরােপীয় সভ্য জাতির দ্বারা। তারা কৃয়কায় আফ্রিকাকে দেখেছিল উপেক্ষার আবিল দৃষ্টিতে। তীক্ষ্ণ নখ যাদের নেকড়ের চেয়ে তারা আফ্রিকাকে দেখল খাদকের চোখে। সভ্যের বর্বর লােভ থেকে বাঁচল না সে। সভ্যের নির্লজ্জ অমানসিকতা দেখে হতাশ হল এই মহাদেশের অন্তরআত্মা। এদের ভাষাহীন ক্রন্দনে বাম্পাকুল হল অরণ্যপথ। রক্ত ঝরল কৃয় পৃথিবীর সরল নিস্পাপ বুক থেকে। অশুতে ভিজল পথ। লেখা হল অপমানিত নতুন ইতিহাস।
সভ্যতার বিবর্তন ঘটে সময়ের পট পরিবর্তিত হয়। পশ্চিম দিগন্তে দেখা যায় ঝক্কা বিক্ষুব্ধ মেঘ। পশ্চিমের গুপ্ত গহ্বর থেকে বেরিয়ে আসে পশুরা। অশুভ ধ্বনিতে তারা ঘােষণা করে দিনের অন্তিম কাল। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ মনে করেন অশুভ শক্তির পতন অনিবার্য। কালের রথের চাকার যেমন গমন আছে তেমন প্রত্যাগমনও আছে। তাই যুগান্তের কবির কাছে প্রার্থনা দাঁড়াও ওই মানহারা মানবীর দ্বারে বলাে ক্ষমা করাে।
হিংস্র প্রলাপের মধ্যে ক্ষমা হয়ে উঠুক বিচারের মানদণ্ড। তাই কবি রবীন্দ্রনাথ যুগান্তের কবির কাছে আহ্বান করেছেন মানহারা মানবীর পাশে দাঁড়াতে। আর হিংস্র প্রলাপের মধ্যে ক্ষমা হয়ে উঠুক বিচারের মানদণ্ড। তাই কবি রবীন্দ্রনাথ যুগান্তের কবির কাছে আহ্বান করেছেন মানহারা মানবীর পাশে দাঁড়াতে। আর অনুরােধ করেছেন হিংসার বিরুদ্ধে প্রতিহিংসাকে দাঁড় না করিয়ে ক্ষমার আদর্শকে তুলে ধরতে।

3.‘উদ্‌ভ্রান্ত সেই আদিমযুগে’— ‘আফ্রিকা’ কবিতা অনুসারে আদিম যুগের সেই উদ্ভ্রান্তির পরিচয় দাও।

4.“হায় ছায়াবৃতা”—’ছায়াবৃতা’ বলার কারণ কী? তার সম্পর্কে কবি কী বলেছেন সংক্ষেপে লেখো।

(মাধ্যমিক, ২০১৭) ১+৪

5.‘এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে, / নখ যাদের তীক্ষ্ণ তোমার নেকড়ের চেয়ে, / এল মানুষ-ধরার দল’ ‘মানুষ-ধরার দল’ বলতে কবি কাদের বুঝিয়েছেন? উদ্ধৃতাংশের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।

6.‘কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল/সুন্দরের আরাধানা।।’ —কবিতা অবলম্বনে সুন্দরের আরাধনার পূর্ব প্রেক্ষাপট আলোচনা করো। কীভাবে ‘সুন্দরের আরাধনা’ সম্পন্ন হবে?

7.“চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে।”— ‘তোমার’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে? তার ‘অপমানিত ইতিহাসে’র সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। (মাধ্যমিক, ২০১৯)

8.‘অপরিচিত ছিল তোমার মানবরূপ’—‘তোমার’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে? তার রূপ অপরিচিত ছিল কেন? সেই মানবরূপের পরিচয় দাও।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২(2022) | দশম শ্রেণীর বাংলা – আফ্রিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) কবিতা প্রশ্ন উত্তর 

” মাধ্যমিক  বাংলা –  আফ্রিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) কবিতা MCQ প্রশ্ন উত্তর  “ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা (Madhyamik / WB Madhyamik / MP Exam / West Bengal Board of Secondary Education – WBBSE Madhyamik Exam / Madhyamik Class 10th / Class X / Madhyamik Pariksha) পরীক্ষায় এখান থেকে প্রশ্ন অবশ্যম্ভাবী । সে কথা মাথায় রেখে StudywithGenius.in এর পক্ষ থেকে মাধ্যমিক (দশম শ্রেণী) বাংলা পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নোত্তর এবং সাজেশন (Madhyamik Bengali Suggestion 2022 / West Bengal Board of Secondary Education – WBBSE Bengali Suggestion / Madhyamik Class 10th Bengali Suggestion / Class X Bengali Suggestion / Madhyamik Pariksha Bengali Suggestion / Bengali Madhyamik Exam Guide / MCQ , Short , Descriptive  Type Question and Answer. / Madhyamik Bengali Suggestion 2022 FREE PDF Download) উপস্থাপনের প্রচেষ্টা করা হলাে। ছাত্রছাত্রী, পরীক্ষার্থীদের উপকারে লাগলে, আমাদের প্রয়াস  মাধ্যমিক (দশম শ্রেণী) বাংলা পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নোত্তর এবং সাজেশন সফল হবে।

You May Visit :

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

X