StudyWithGenius

কারক - উদাহরণ সহ কারকের শ্রেণীবিভাগ | বাংলা ব্যাকরণ | Bangla Karak PDF Download

( কারক – উদাহরণ সহ কারকের শ্রেণীবিভাগ, কারক ও অকারক সম্পর্ক,  কারক ও বিভক্তি,  কারক ও বিভক্তি mcq pdf,  কারক ও বিভক্তি pdf,  কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল,  কারক ও বিভক্তি প্রশ্ন,  কারক ও বিভক্তি প্রশ্ন উত্তর,  কারক কত প্রকার,  কারক কি,  কারক কি ও কত প্রকার,  কারক চেনার সহজ উপায়,  কারক চেনার সহজ উপায় pdf,  কারক নির্ণয়ের সূত্র কারক বিভক্তি pdf , কারক মডেল টেস্ট pdf, কারক শব্দের অর্থ কি )

Page Title
কারক - উদাহরণ সহ কারকের শ্রেণীবিভাগ

কারক কাকে বলে?

উত্তর : কারক অর্থ যা ক্রিয়া সম্পাদন করে। এর সন্ধিবিচ্ছেদ হলো কৃ + ণক = কারক। বাক্যস্থিত ক্রিয়া পদের সাথে নামপদের যে সম্পর্ক তাকে কারক বলে।

কারক কয় প্রকার ও কি কি ?

উত্তর : কারক ছয় প্রকার। যথাঃ

  • কর্তৃকারক
  • কর্মকারক
  • করণ কারক
  • সম্প্রদান কারক
  • অপাদান কারক
  • অধিকরণ কারক
কারক - উদাহরণ সহ কারকের শ্রেণীবিভাগ | বাংলা ব্যাকরণ | Bangla Karak PDF Download
কর্তৃকারক

কর্তৃকারক:  বাক্যস্থিত যে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ ক্রিয়া সম্পন্ন করে, তাকে কর্তৃকারক বলে। অর্থাৎ, ক্রিয়াকে কে বা কারা দ্বারা প্রশ্ন করলে যে উওর পাওয়া যায় তাই কর্তৃকারক।

যেমন- আমি ছবি আঁকছি। ‘আমি’ কর্তা। ক্রিয়া ‘আঁকা’র সঙ্গে ‘আমি’র কর্তৃসম্বন্ধ।

কর্তৃকারকের শ্রেণিবিভাগ :

উহ্য কর্তা : যখন কোনো বাক্যে কর্তা উহ্য থাকে, ক্রিয়াপদের রূপানুসরণে কর্তাকে অনুমান করা যায়, তাকে উহ্য কর্তা বলে।

যেমন- (তুমি) কাল আমার বাড়িতে এসো। ‘তুমি’ উহ্য।

বহুক্রিয়ার একটি কর্তা : বাক্যে যখন একটি কর্তা অনেকগুলি কর্ম সম্পাদন করে অর্থাৎ বহুক্রিয়ার একটি কর্তা থাকে সেক্ষেত্রে এরূপ কর্তৃকারক হয়।

যেমন- মহিম কাল বাজার সেরে রান্না করবে, তার পর অতিথি আঙম প্যায়ন করবে।

বহু কর্তার একটি ক্রিয়া: কোনো কোনো বাক্যে একাধিক কর্তাকে একটি ক্রিয়া সম্পাদন করতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে ওই ক্রিয়াটির সঙ্গে একাধিক কর্তার কর্তৃসম্বন্ধ স্থাপিত হয়।

যেমন- অমল, বিমল ও কমল এক সঙ্গে হেসে উঠলো।

সমাধাতুজ কর্তা : বাক্যের কর্তা ও ক্রিয়াপদ একই ধাতু থেকে উৎপন্ন হলে তাকে সমধাতুজ কর্তা বলে।

যেমন- পুজোর বাজনা বেজে উঠলো। ‘বাজনা’ কর্তা, ‘বেজে ওঠা’ ক্রিয়া একই ধাতু থেকে উৎপন্ন।

প্রযোজক কর্তা : যে কর্তা নিজে কাজ না করে অন্যকে দিয়ে কাজ করায়, তাকে প্রযোজক কর্তা বলে।

যেমন- মা শিশুকে চাঁদ দেখান। ‘মা’ এখানে কর্তা কিন্তু, তিনি নিজে না দেখে শিশুকে দেখান। অর্থাৎ ‘মা’ প্রযোজক কর্তা।

নিরপেক্ষ কর্তা : একই বাক্যে সমাপিকা ও অসমাপিকা ক্রিয়ার আলাদা আলাদা কর্তা হলে অসমাপিকা ক্রিয়ার কর্তাকে নিরপেক্ষ কর্তা বলে।

যেমন- মহিম গেলে আমি পড়তে বসবো। এখানে ‘গেলে’ অসমাপিকা ক্রিয়ার কর্তা মহিম নিরপেক্ষ কর্তা।

কর্মকর্তৃবাচ্যের কর্তা : যে বাক্যে কতার উল্লেখ না থাকায় কর্ম কর্তার মতো, ক্রিয়া সম্পাদন করে সেক্ষেত্রে সেই কর্মকে কর্মকর্তৃবাচ্যের কর্তা বলে।

যেমন- দরজা খুললো। এখানে ‘দরজা’ কর্ম। যে দরজা খুললো সে অনুক্ত কর্তা। কর্তা অনুক্ত থাকার ফলে মনে হচ্ছে যেন ‘দরজা’ কর্তা। এক্ষেত্রে এটি কর্মকর্তৃবাচ্যের কর্তার উদাহরণ।

অনুক্ত কর্তা : কর্মবাচ্যে বা ভাববাচ্যে বিভক্তি বা অনুসর্গযুক্ত

কর্তাকে বলা হয় অনুক্ত কর্তা।

যেমন- মহাশয়ের কী করা হয়? (ভাববাচ্যে)

আমার দ্বারা ক্ষতি সাধিত হয়েছে। (কর্মবাচ্যে)

ব্যতিহার কর্তা : একই বাক্যে দুই বা ততোধিক কর্তা পরস্পর কাজের বিনিময় করলে, একে অন্যের বিরোধিতা করলে ব্যতিহার কর্তা হয়।

যেমন- মায়ে ঝিয়ে করবো ঝগড়া।

             রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়।

সহযোগী কর্তা : একই বাক্যে দুটি কর্তার মধ্যে সহযোগিতার ভাব ফুটে উঠলে কর্তা দুটিকে সহযোগী কর্তা বলে।

যেমন- নারী পুরুষ মিলে পুজোর কাজে হাত লাগিয়েছে।

              ভাই-বোনে একসঙ্গে বাজার করেছে।

আলংকারিক কর্তা : কোনো অচেতন বস্তুকে চেতন সত্তা আরোপ

করলে তা বাক্যের কর্তা হয়ে উঠলে তাকে আলংকারিক কর্তা বলে।

যেমন- আকাশ আমায় শিক্ষা দিল।

কর্মকারক

কর্মকারক : বাক্যের কর্তা যাকে অবলম্বন করে ক্রিয়া সম্পাদন করে তাকে কর্মকারক বলে। 

যেমন- হরি ছবি আঁকে। এখানে ‘হরি’ কৰ্তা, ‘আঁকা’ ক্রিয়া। এই কাজটি সম্পাদিত হচ্ছে। ‘ছবি’ কে কেন্দ্র করে, তাই ছবি কর্মকারক।

কর্মকারকের শ্রেণিবিভাগ :

মুখ্য কর্ম ও গৌণ কর্ম : কোনো বাক্যে ক্রিয়ার দুটি কর্ম থাকলে অপ্রাণীবাচক কর্মটিকে মুখ্য কর্ম ও প্রাণীবাচক কর্মটিকে গৌণ কর্ম বলা হয়।

যেমন- আমি তোমায় বই কিনতে একশো টাকা দিলাম।

গৌণ কর্ম  তোমায়   , মুখ্য কর্ম – বই

আমি তোমাদের ব্যাকরণ পড়াচ্ছি।

গৌণ কর্ম  তোমাদের   , মুখ্য কর্ম – ব্যাকরণ

উদ্দেশ্য কর্ম ও বিধেয় কর্ম : কিছু ক্রিয়ার কর্মের পরিপুরক হিসাবে অন্য পদ ব্যবহার করতে হয়। এই পরিপুরক পদটিকে বিধেয় কর্ম, আর প্রধান কর্মটিকে উদ্দেশ্য কর্ম বলে। যেখানে উদ্দেশ্য কর্মটির অবস্থান বাক্যের প্রথমে হয় আর তা বিভক্তিযুক্ত হয়, তার বিভক্তিহীন বিধেয় কর্মটি বাক্যে পরে বসে।

যেমন-  অন্ধকারে চারু দড়িকে সাপ ভেবে ভয় পেয়েছিল।

উদ্দেশ্য কর্ম – দড়িকে  ,   বিধেয় কর্ম – সাপ

সমধাতুজ কর্ম : বাক্যে ক্রিয়া ও কর্মটি একই ধাতু থেকে উৎপন্ন হলে তাকে সমধাতুজ কর্ম বলে।

যেমন- আরও জোরে বাজনা বাজাও।

           সারা রাত ধরে গান গাওয়া হলো।

উহ্য কর্ম : বাক্যে সকর্মক ক্রিয়ার কর্ম উহ্য থাকলে সেই কর্মকে উহ্য কর্ম বলে।

যেমন-  শ্রীকান্ত গাইছেন। কী গাইছেন তা উহ্য।

               আমি পড়ছি। কী পড়া হচ্ছে তা উহ্য।

উপবাক্যীয় কর্ম : বাক্যের অকর্মক ক্রিয়ার কর্মরূপে যখন কোনো অপ্রধান উপবাক্য ব্যবহৃত হয় তখন সেই উপবাক্যটিকে উপবাক্যীয় কর্ম বলে।

যেমন- একথা ভুলো না সততাই মূলধন।

কর্মে বীপ্সা : ‘বীপ্সা’ শব্দের অর্থ বার বার প্রয়োগ। অর্থাৎ বাক্যে কর্মপদটির একাধিকবার পুনরাবৃত্তি হলে তাকে আমরা বলবো কর্মে বীপ্সা।

যেমন- বাড়ি বাড়ি যাও।

       জনে জনে ডেকে বলা।

বাক্যাংশ কর্ম : প্রধান ক্রিয়ার কর্ম হিসাবে ক্রিয়া বিহীন বাক্যাংশ

ব্যবহৃত হলে তাকে বলে বাক্যাংশ কর্ম।

যেমন- এতো থেমে থেমে কাজ করতে আমার ভালো লাগে

না।

( কারক – উদাহরণ সহ কারকের শ্রেণীবিভাগ, কারক ও অকারক সম্পর্ক,  কারক ও বিভক্তি,  কারক ও বিভক্তি mcq pdf,  কারক ও বিভক্তি pdf,  কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল,  কারক ও বিভক্তি প্রশ্ন,  কারক ও বিভক্তি প্রশ্ন উত্তর,  কারক কত প্রকার,  কারক কি,  কারক কি ও কত প্রকার,  কারক চেনার সহজ উপায়,  কারক চেনার সহজ উপায় pdf,  কারক নির্ণয়ের সূত্র কারক বিভক্তি pdf , কারক মডেল টেস্ট pdf, কারক শব্দের অর্থ কি )

Page Title
করণকারক

করণকারক: বাক্যে কর্তা যার সাহায্যে ক্রিয়া সম্পাদন করে তাকে করণকারক বলে।

যেমন – মায়া পেনসিল দিয়ে ছবি আঁকছে। কী দিয়ে বা কীসের   দ্বারা আঁকছে? এর উত্তরে আমরা পাচ্ছি পেনসিল। তাই এই পদটি করণ কারক।

করণ কারকের শ্রেণীবিভাগ :

যন্ত্রাত্মক করণ : যখন কোনো ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য উপকরণের সাহায্যে ক্রিয়াটি সম্পাদিত হয়, তখন তাকে বলে যন্ত্রাত্মক করণ।

যেমন –  অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করো।

               টাকায় সব মেলে না।

উপায়াত্মক করণ : যে উপায় দ্বারা ক্রিয়া নিষ্পন্ন হয় এবং ক্রিয়া সম্পাদনের ক্ষেত্রে উপকরণটি ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য না হলে তাকে উপায়াত্মক করণ বলে।

যেমন-  ছলনায় ভুলিয়েছ নারী।

       ঘৃণায় মানুষকে কাছে টানা যায় না।

সমধাতুজ করণ : বাক্যের ক্রিয়া ও করণ একই ধাতু থেকে উৎপন্ন হলে তাকে সমধাতুজ করণ বলে।

যেমন- মায়ার বাঁধনে বেধেঁছো তাকে।

           একি দহনে দগ্ধে যাচ্ছ আমায়।

হেতুময় করণ : কারণকে নির্দিষ্ট করে যে করণ তাকে হেতুময় করণ বলে।

যেমন- যন্ত্রনায় শরীর অবশ হয়ে গেল।

             ফুলের গন্ধে ঘর ভরে উঠেছে।

কালজ্ঞাপক করণ : সময় বা কালবাচক করণকে বলে কালজ্ঞাপক করণ।

যেমন- একদিনেই কাজ অনেকটা এগিয়েছে।

             মূহূর্তে ফিরে এলো সে ভয়াবহ স্মৃতি।

লক্ষণসূচক করণ : যে করণ লক্ষণের ভাব প্রকাশ করে এবং সেই ভাবের সাহায্য কর্তাকে ক্রিয়া সম্পাদনে সাহায্য করে তাকে লক্ষণসূচক করণ বলে।

যেমন- পৈতায় বামন চেনা যায়।

করণে বীপ্সা : ‘বীপ্সা’ কথার অর্থ বার বার ব্যবহার, অর্থাৎ বাক্যে কারকটি বার বার ব্যবহৃত হলে তাকে বলা হয় করণে বীপ্সা।

যেমন- গন্ধে গন্ধে মন মেতে উঠল।

       মেঘে মেঘে আকাশ ঢেকে গেল।

নিমিত্ত কারক

নিমিত্ত কারক: বাক্যে যার কারণে, প্রয়োজনে বা উদ্দ্যেশে ক্রিয়ার কাজ নিষ্পন্ন হয়, তাকে বলা হয় নিমিত্ত কারক, আগে একে ‘সম্প্রদান কারক’ বলা হত।

যেমন- দরিদ্রকে অর্থ সাহায্য করো। এখানে দরিদ্রের জন্য অর্থসাহায্য করার কথা বলা হচ্ছে। তাই ‘দরিদ্র’ নিমিত্ত কারক।

 

অপাদান কারক

অপাদান কারক : যা থেকে কোনো কিছু ‘অপায় বা বিচ্ছেদ’ ঘটে অর্থাৎ ভীত, পতিত, চলিত, বিচ্যুত, অপসৃত, স্খলিত, রক্ষিত, বিরত, গৃহীত ইত্যাদি হয়, তাকে বলা হয় অপাদান কারক। ক্রিয়াকে কোথা থেকে /কখন থেকে/কীসের থেকে ইত্যাদি দিয়ে প্রশ্ন করলে অপাদান কারক পাওয়া যায়।

যেমন-  পরমা নৌকা থেকে ঝাঁপ দিল।

অপাদান কারকের শ্রেণিবিভাগ :

স্থানবাচক বা আধারবাচক অপাদান : যে অপাদান কারক স্থান বা আধার নির্দেশ করে, তাকে স্থানবাচক বা আধারবাচক অপাদান বলে।

যেমন-  সুনীল কলকাতা থেকে এসেছে।

কালবাচক অপাদান: যে অপাদান কাল বা সময় নির্দেশ করে তাকে কালবাচক অপাদান বলে।

যেমন- সকাল থেকে বসে আছি।

অবস্থানবাচক অপাদান : যে অপাদান কারকের মাধ্যমে ক্রিয়া সম্পাদনের অবস্থান বোঝানো হয়, তাকে অবস্থানবাচক অপাদান বলে।

যেমন- তীর থেকে সবাই সাঁতার কাটা দেখছে।

বিকতিবাচক অপাদান: এই অপাদানের ক্ষেত্রে মূলের আকার পরিবর্তিত হয়ে অন্য জিনিসে রূপাত্ম ন্তরিত হয়।

যেমন- দুধ থেকে ছানা হলো।

তারতম্যবাচক অপাদান : একাধিক বস্তু, ব্যক্তি বা ভাবের মধ্যে ‘চেয়ে’, ‘অপেক্ষা’, ‘থেকে’ ইত্যাদি অনুসর্গের ব্যবহারে তুলনা করা বোঝালে তারতম্যবাচক অপাদান হয়।

যেমন- সীমার থেকে নীতু ভালো নাচে।

            উচ্ছের চেয়ে নিমপাতা তেঁতো।

অসমাপিকা ক্রিয়াবাচক অপাদান : অসমাপিকা ক্রিয়া অপাদান কারকের কাজ করলে তাকে অসমাপিকা ক্রিয়াবাচক অপাদান বলা হয়।

যেমন– ভাবতে ভয় হয়।

অধিকরণ কারক

অধিকরণ কারক : বাক্যে ক্রিয়ার আধার রূপের যে স্থান, সময়, বিষয় বা ভাব থাকে তাকে অধিকরণ কারক বলে।

যেমন- শরতের আকাশে পেঁজা তুলোর মতো মেঘ ঘুরে বেড়াচ্ছে। মেঘ ঘুরে বেড়াচ্ছে কোথায়? শরতের আকাশে’। তাই এই ক্রিয়ার আধার, অর্থাৎ অধিকরণ কারক।

অধিকরণ কারকের শ্রেণিবিভাগ :

স্থানাধিকরণ : যে স্থানে ক্রিয়া সম্পাদিত হয় তাকে স্থানাধিকরণ বলে।

যেমন- রয়েল বেঙ্গল টাইগার সুন্দরবনে থাকে।

             আকাশে চাঁদ উঠেছে।

কালাধিকরণ : যে কালে বা সময়ে ক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয় তাকে কালাধিকরণ বলে।

যেমন- পুজো সন্ধ্যায় হবে।

        সকাল সাতটায় ডাক্তারবাবু বসেন।

বিষয়াধিকরণ : যখন কোনো বিষয়কে অবলম্বন করে ক্রিয়া সংঘটিত হয়, তাকে বিষয়াধিকরণ বলে।

যেমন- মেয়েটি রূপে লক্ষী, গুণে সরস্বতী।

              সুমন অঙ্কে খুব ভালো।

ভাবাধিকরণ : বাক্যের ক্রিয়া যে ভাবকে আশ্রয় করে প্রকাশিত হয় তাকে ভাবাধিকরণ বলে।

যেমন- প্রসন্নচিত্তে তিনি আমাদের বিদায় দিলেন।

            তুমি আমায় গভীর চিন্তায় ফেলে দিলে।

অধিকরণে বীপ্সা : বাক্যে অধিকরণ কারকটি একাধিকবার ব্যবহৃত হলে তাকে বলা হয় অধিকরণে বীপ্সা।

যেমন- গগনে গগনে ভ্রাম্যমান মেঘের দল।

         শহরে শহরে ছড়িয়ে পড়ল মহামারী।

( কারক – উদাহরণ সহ কারকের শ্রেণীবিভাগ, কারক ও অকারক সম্পর্ক,  কারক ও বিভক্তি,  কারক ও বিভক্তি mcq pdf,  কারক ও বিভক্তি pdf,  কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল,  কারক ও বিভক্তি প্রশ্ন,  কারক ও বিভক্তি প্রশ্ন উত্তর,  কারক কত প্রকার,  কারক কি,  কারক কি ও কত প্রকার,  কারক চেনার সহজ উপায়,  কারক চেনার সহজ উপায় pdf,  কারক নির্ণয়ের সূত্র কারক বিভক্তি pdf , কারক মডেল টেস্ট pdf, কারক শব্দের অর্থ কি )

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

X
toto slot toto slot toto slot toto slot toto slot toto slot toto slot toto slot toto slot toto slot bengbengtoto rctitogel toto slot toto slot toto slot toto slot toto slot