StudyWithGenius

HS Bengali Suggestion 2023 – অলৌকিক (কর্তার সিং দুগ্গাল) ভারতীয় গল্প প্রশ্ন উত্তর – উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ - HS Last Minute Suggestion Bengali 2023

HS Bengali Suggestion 2023

HS Bengali Suggestion 2023 – HS Last Minute Suggestion Bengali 2023 : 2023 bengali suggestion, samrat exclusive bengali suggestions hs, samrat exclusive bengali suggestions hs 2023, উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা বড় প্রশ্ন উত্তর 2023, উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা ছোট প্রশ্ন উত্তর 2023, class 12 bengali suggestion 2023 pdf download education suggestion 2023 class 12, samrat exclusive suggestion book 2023 pdf, hs bengali suggestion 2022 mcq, bengali suggestion 2023 hs, 2023 hs bengali suggestion, 2023 hs suggestion, bengali hs suggestion 2022, bengali hs suggestion 2023, h.s bengali suggestion 2023, hs bengali rachana suggestion 2023, hs bengali suggestion 2023, hs bengali suggestion 2023 abta, hs bengali suggestion 2023 abta test paper, hs bengali suggestion 2023 answer, hs bengali suggestion 2023 answer key, hs bengali suggestion 2023 bengali medium, hs bengali suggestion 2023 bengali suggestion, hs bengali suggestion 2023 class 12, hs bengali suggestion 2023 english, hs bengali suggestion 2023 english suggestion, hs bengali suggestion 2023 february, hs bengali suggestion 2023 final exam, hs bengali suggestion 2023 for hs, hs bengali suggestion 2023 hs suggestion, hs bengali suggestion 2023 kolkata, hs bengali suggestion 2023 pdf, hs bengali suggestion 2023 pdf download, hs bengali suggestion 2023 question answer, hs bengali suggestion 2023 test paper, hs bengali suggestion 2023 mcq, hs bengali suggestion 2023 mcq queston, hs bengali suggestion 2023 chapter wise,  

HS Bengali Suggestion 2023 – অলৌকিক (কর্তার সিং দুগ্গাল)ভারতীয় গল্প প্রশ্ন উত্তর

পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার অধ্যায় ভিত্তিক (অলৌকিক-কর্তার সিং দুগ্গাল) সাজেশন নিম্নে দেওয়া হল। এখানে উল্লিখিত অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ বহুবিকল্পভিত্তিক, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (MCQ, Very Short, Short,  Descriptive Question and Answer) গুলি দেওয়া হল। এই প্রশ্ন এবং উত্তর  গুলি 2023 সালের উচ্চ মাধ্যমিক  বাংলা পরীক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তোমরা যারা উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা বিষয়ের জন্য জন্য সাজেশন খুঁজে চলেছো, তারা নিম্নে দেওয়া প্রশ্ন এবং উত্তর গুলি ভালো করে পড়তে পারো।

HS Bengali Suggestion 2023 – অলৌকিক (কর্তার সিং দুগ্গাল) প্রশ্ন উত্তর – উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ - MCQ প্রশ্নোত্তর [ মান ১ ]

CLASS 12 BENGALI MCQ 500+

Welcome to your অলৌকিক–কর্তার সিং দুগ্‌গাল (অনুবাদ: অনিন্দ্য সৌরভ)

1. 
বলী কান্ধারী ছিলেন একজন—

2. 
কর্তার সিংহ দুগ্গাল হলেন একজন—

3. 
“গল্পটা শুনতে বেশ ভালো লাগছিল।” ‘গল্প’-টা হল—

4. 
বলী কান্ধারী মর্দানাকে কতবার ফিরিয়ে দিয়েছিলেন?

5. 
“গল্পটা মনে পড়লেই হাসি পেত।” —গল্পটা হল—

6. 
যে ধ্বনি উচ্চারণ করে গুরু নানক গড়িয়ে পড়া পাথরকে থামিয়ে দিয়েছিলেন , সেই ধ্বনি টি হলো -

7. 
“নিমেষেই চারিদিকে থৈ থৈ” –জলের উৎস কোথায়?

8. 
কোথায় গুরু নানক মর্দানার তেষ্টা মিটিয়েছিলেন?

9. 
“সেকালে ঘন ঘন ‘সাকা' হত।”- 'সাকা' হলো-

10. 
“উনি রীতিমতো হতভম্ব।” – উনি হলেন -

11. 
নানক অনুচর-সহ বসেছিলেন—

12. 
বলী কান্ধারী নানককে বলেছিলেন-

13. 
হাসান আবদালের বর্তমান নাম—

14. 
বলী কান্ধারী হতভম্ব হয়েছিলেন—

15. 
ফিরিঙ্গিদের হুকুম ছিল—

16. 
বলী কান্ধারী থাকতেন—

17. 
“এটা অসম্ভব।” –‘অসম্ভব’ ব্যাপারটি হল—

18. 
'সাকা' হলে যা বোঝা যেত-

19. 
ট্রেনের গল্প শুনিয়ে ছিলেন -

20. 
গুরু নানক মর্দানাকে সম্বোধন করেছিলেন—

 

Thank You

 

Join our social networks below and stay updated with latest contests, videos, internships and jobs!
YouTube | LinkedIn | Instagram | Facebook | Pinterest

HS Bengali Suggestion 2023 –অলৌকিক (ভারতীয় গল্প)প্রশ্ন উত্তর – উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর [মান ১]

1.গুরু নানক ও শিষ্য মর্দানা যখন হাসান আব্দালের জঙ্গল পার হচ্ছিলেন তখন সেখানকার প্রকৃতি ও পরিবেশ কেমন ছিল?
Ans. গুরু নানক ও মর্দানা যখন হাসান আব্দালের জঙ্গল পার হচ্ছিলেন তখন প্রচণ্ড গনগনে রোদের তাপে চারপাশের গাছপালা শুকিয়ে গিয়েছে, ধু-ধু বালি আর বড়ো বড়ো পাথরের চাঁই পড়েছিল চারিদিকে।
2.শিষ্য মর্দানার জল পিপাসা পেলে গুরু নানক তাকে কী বলেন?
Ans.গুরু নানক মর্দানাকে অপেক্ষা করতে বললেন এবং আশ্বাস দিলেন যে পরের গ্রামে গেলেই জল পাওয়া যাবে।
3.মর্দানার কাকুতিমিনতি শুনে গুরু নানক দুশ্চিন্তায় পড়লেন কেন?
Ans.গুরু নানক এই ভেবে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলেন যে কাছেপিঠে কোথাও জল নেই অথচ মর্দানা এক-পাও এগোতে চাইছে না, আর এরকম অবস্থা হলে সবাইকে ঝামেলায় পড়তে হবে।
4.গুরু নানক ধ্যানে বসলেন কেন?
Ans.মর্দানা গুরুর আশ্বাসবাক্যে সম্মত না হয়ে জল না পেলে এক-পাও নড়বে না বলে বসে পড়ল। পরিস্থিতি দেখে গুরু ধ্যানে বসলেন মর্দানার কষ্ট দূর করার জন্য।
5.“ওর কাছে জল পেতে পার।” কার কাছে? জলের প্রয়োজন হয়েছিল কেন?
Ans.পাহাড়ের চুড়োয় বলী কান্ধারী নামে এক দরবেশ কুটির বেঁধে থাকেন। তার কাছেই জল আছে| মর্দানার তেষ্টা মেটাবার জন্য জলের প্রয়োজন হয়েছিল |
6.”“দৃশ্যটা দেখে মর্দানা চেঁচিয়ে উঠতেই গুরু নানক শান্ত স্বরে জয় নিরঙ্কার’ ধ্বনি দিতে বলেন।” –‘দৃশ্য’-টা কী?
Ans.গুরু নানকের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে বলী কান্ধারী পাহাড়ের চূড়া থেকে একটি পাথরের চাঙড় নীচের দিকে নামিয়ে দিয়েছিলেন। সেই পাথরের চাঙর নানকের ওপর পড়লে তিনি মারা যাবেন। এখানে পাথর ফেলার দৃশ্যটিকেই নির্দেশ করা হয়েছে |
7.“তাকে সামনের পাথরটা তুলতে বললেন।” —পাথরটা তোলার পর কী দেখা গিয়েছিল?
Ans.পাথরটি তোলার পর তার তলায় ঝরনার জল দেখা গিয়েছিল |
8.“আমার চোখে জল।” –বক্তার চোখে কেন জল এল?
Ans.যারা জীবনের পরোয়া না করে ট্রেন থামিয়ে খিদে তেষ্টায় কাতর দেশবাসাঁকে রুটি, জল পৌঁছে দিয়েছিল, এখানে বক্তা তাদের জন্য তাঁর চোখের জলকে উৎসর্গ করেছেন।
9.“খালপারের সেতুটির দিকে রক্তের স্রোত।” –কী কারণে রক্তের স্রোত দেখা গিয়েছিল?
Ans.ট্রেন থামানোর জন্য যারা লাইনের ওপর শুয়ে পড়েছিল, তারা সবাই কাটা পড়েছিল ট্রেনের চাকায়। এই কারণেই রত্তোর স্রোত দেখা গিয়েছিল।
10.“আমি কৌতূহলী হয়ে উঠি।” —কী বিষয়ে বক্তা কৌতূহলী হয়ে ওঠেন?
Ans.বক্তার মা ঘুরতে গিয়ে হাসান আব্দালের জঙ্গলে এসে দেখলেন ভয়ানক গরম, গনগনে রোদ, চারিদিক সুনশান | পাথরের চাই আর ধু ধু বালি, ঝলসে যাওয়া গাছ। চারিদিক জনহীন। এই গল্পে পরের অংশ শুনতে বক্তা কৌতূহলী হয়ে ওঠেন।
11.“চোখ খুলে দেখি” –বক্কা চোখ খুলে কী দেখেছিলেন?
Ans.বক্তা চোখ খুলে দেখেছিলেন ট্রেনটা তার মাথার কাছে এসে থেমে গেছে। বাকিরা সব ট্রেনের চাকায় কাটা পড়েছে |
12.“আমার চেঁচিয়ে উঠতে ইচ্ছা করত।”– কী কারণে বক্তার চেঁচিয়ে উঠতে ইচ্ছা হত?
Ans.বলী কান্ধারী ক্রুদ্ধ হয়ে পাহাড়ের চূড়া থেকে গুরু নানকের দিকে একটা পাথরের চাঙর গড়িয়ে দিয়েছিলেন। গুরু নানক নাকি সেই চাঙরকে থামিয়ে দিয়েছিলেন। এই গল্প শুনে বক্তার বিশ্বাসই হত না যে পাথর কেউ থামাতে পারে। এই কারণেই চেঁচিয়ে উঠতে ইচ্ছা করত।
13.“মর্দানা শুনেই ছুটে গেল।” – কোথায় ছুটে গেল?
Ans.মর্দানা বলী কান্ধারীর কাছে জলের জন্য ছুটে গেল।
14.“বিশ্বাস হল না।” –কী বিশ্বাস হল না?
Ans.হাত দিয়ে গড়িয়ে পড়া পাথর থামানোর গল্পটি বিশ্বাস হল না।
15.“সারাটা পথ ধরে মা কেঁদেছিল।” – কান্নার কারণ কী?
Ans.পাঞ্জাসাহেবে সাকা হয়েছে শুনে কথকের মা খুব কেঁদেছিল

16.“খবরটা পেয়ে সবাই খুব উত্তেজিত।” –কোন্ খবর?
Ans.ক্ষুধার্ত কয়েদিদের নিয়ে ট্রেন কোথাও থামবেনা। এই খবরে সবাই উত্তেজিত হয়েছিল।
18.বলী কাদ্ধারী কেন গুরু নানক ও মর্দানার দিকে পাথরের চাঙড় গড়িয়ে দেন?
Ans.গুরুর নির্দেশে মর্দানা পাথরের চাঙড় তোলায় যখন জলের ঝরনা বেরিয়ে আসে ঠিক তখনই বলী কান্ধারীর কুয়োর জল শূন্য হয়ে যায়। তাই বলী কান্ধারী ক্ষিপ্ত হয়ে তাদের দিকে পাথরের চাঙড় গড়িয়ে দেন।
19.হাসান আব্দালের নাম পাঞ্জাসাহেব’ হল কেন?
Ans.ক্ষিপ্ত বলী কান্ধারীর গড়ানো পাথর গুরু নানক হাত দিয়ে ঠেকিয়েছিলেন। ওই পাথরে গুরু নানকের হাতের ছাপ আজও রয়েছে। তাই হাসান আব্দালের নাম হয়েছে ‘পাঞ্জাসাহেব’।
20.মায়ের মুখে গুরু নানক ও মর্দানার কাহিনি শুনে লেখকের মনে কী কী বিষয়ে অবিশ্বাস হয়?
Ans.লেখক মায়ের মুখে গুরু নানক ও মর্দানার কাহিনি শুনে গড়ানো পাথরের চাঙড় হাত দিয়ে ঠেকানো সম্ভব কিনা প্রশ্ন তোলেন। ওই পাথরে গুরু নানকের হাতের ছাপটাও পরবর্তীকালেই খোদাই করা হয়েছে বলে মনে করেন।
21.গুরু নানক ও মর্দানার কাহিনি লেখক কোন্ কোন্ সূত্রে শুনেছেন?
Ans. গুরু নানক ও মর্দানার কাহিনি লেখক একাধিকবার শুনেছেন মায়ের মুখ থেকে, গুরুদ্বারায় এবং স্কুলে শিক্ষক মহাশয়ের কাছেও।
22.সাকা হলে কী কী নিয়ম পালন করা হত?
Ans.সাকা হলে বাড়িতে অরন্ধন চলত আর মেঝেতে শুতে হতো।
23.ক্ষুধাতৃস্নায় কাতর কয়েদিদের ট্রেনটাকে থামানোর জন্য পাঞ্জাসাহেবের লোকজন কী করেছিল?
Ans.ক্ষুধাতৃয়ায় কাতর কয়েদিদের ট্রেনটাকে থামানোর জন্য পাঞ্জাসাহেবের লোকজন প্রথমে স্টেশনমাস্টারের কাছে আবেদন জানাল, কিন্তু আবেদন ফলপ্রসূ না হওয়ায় তারা ট্রেনলাইনে শুয়ে ট্রেন থামিয়েছিল।
24.পাঞ্জাসাহেবের লোকজন কোন্ ঘটনায় অনুপ্রাণিত হয়ে কয়েদিদের ট্রেন থামাতে সংকল্পবদ্ধ হয়েছিল?
Ans.পাঞ্জাসাহেবের লোকজন স্মরণ করেছিল—এই শহরেই (পাঞ্জাসাহেব) গুরু নানক শিষ্য মর্দানার তৃয়া দূর করেছিলেন। আর তাই সেখান দিয়েই অভুক্ত, তৃয়ার্ত দেশপ্রেমীদের নিয়ে যাওয়াটা তারা মেনে নিতে পারেনি। ফলে তারা ট্রেন থামাতে সংকল্পবদ্ধ হয়।
25.“তীক্ষ্ণ হুইসেল দিতে দিতে ট্রেন এল” – তারপর কী ঘটেছিল?
Ans.আগেই গতি কমিয়ে দেওয়া ট্রেন তীব্র হুইসেল দিতে দিতে কথকের মায়ের বান্ধবীর স্বামী ও তার কয়েকজন সঙ্গীর বুকের উপর দিয়ে এগিয়ে এসে থেমেছিল মায়ের বান্ধবীর মাথার কাছে এসে।
26.ট্রেনটা থামার পর কী ঘটেছিল?
Ans.ট্রেন থামার পর ট্রেন লাইনে শুয়ে থাকা অন্যরা ‘জয় নিরঙ্কার’ ধ্বনি দিচ্ছিল। তারপর লাশগুলিকে দুমড়ে মুচড়ে ট্রেন পিছোতে লাগলে রক্তের স্রোত বয়ে যায় খালপাড়ের সেতুর দিকে।
27.কথক পাঞ্জাসাহেবে পৌছে কেন একফোটা জলও মুখে দিতে পারেননি?
Ans.বন্দি দেশপ্রেমীদের ট্রেন থামানোর জন্য অতজন মানুষের আত্মবলিদানের ঘটনা শুনে কথক অবাক-বিহ্বল হয়ে পড়েন। এই আশ্চর্য ঘটনা কথকের মনে এমনভাবে দাগ কাটে যে তিনি একফোটা জলও মুখে দিতে পারেননি।
28.পাঞ্জাসাহেব থেকে ফেরার সময় কথকের মা, কথকের বোনকে কোন্ গল্প শোনাচ্ছিলেন?
Ans.গুরু নানক পাঞ্জাসাহেবে কীভাবে শিষ্য মর্দানার তৃস্লা মিটিয়ে ছিলেন সেই গল্প কথকের মা, বোনকে শোনাচ্ছিলেন।
29.কথকের বোন যখন প্রশ্ন করে –“কীভাবে পাথরের এত বড়ো একটা চাঙড় থামাবে?”—তখন কথক কী উত্তর দিয়েছিলেন?
Ans.কথকের বোন একটা মানুষ কীভাবে পাথরের বড়ো চাঙড় হাত দিয়ে থামাবে প্রশ্ন করলে কথক উত্তর দিয়েছিলেন— “ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামানো গেল, পাথরের চাই থামানো যাবে না কেন?”
30.কীভাবে ঝরনার জল বেরিয়ে এসেছিল?
Ans.‘অলৌকিক’ গল্পে গুরু নানকের নির্দেশে মর্দানা সামনের পাথরটা তোলায় তার তলা থেকে জলের ঝরনা বেরিয়ে এসেছিল।

31.কোথায় ঘন ঘন সাকা হত?
Ans.পাঞ্জাসাহেবে ঘন ঘন সাকা হত |

32..“চোখের জলটা তাদের জন্য।” —এখানে ‘তাদের’ বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে?
Ans. যারা প্রাণ দিয়ে কয়েদিদের তেষ্টার জল আর রুটি পৌঁছে দিয়েছিল, চোখের জলটা ‘তাদের’ জন্য ।

HS Bengali Suggestion 2023 – অলৌকিক (ভারতীয় গল্প) প্রশ্ন উত্তর – উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – রচনাধর্মী বড়ো প্রশ্নোত্তর [মান ৫]

1.“গল্পটা মনে পড়লেই হাসি পেত।” -কোন্ গল্পটার কথা বলা হয়েছে? গল্প শুনে কথকের হাাস পেড। কেন?

অথবা,

“গল্পটা আমাদের স্কুলে শোনানো হল।”—— গল্পটা কী? স্কুলে গল্পটা শুনে লেখকের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল? 

Ans. কর্তার সিং দুগ্‌গালের লেখা ‘অলৌকিক’ গল্পের অন্তর্গত গুরু নানক কর্তৃক শিষ্য মর্দানার তৃস্লা নিবারণের একটি গল্পের কথা বলা হয়েছে। এই গল্পে তৃয়ায় কাতর মর্দানার জন্য গুরু নানক যে অলৌকিক ঘটনা ঘটিয়েছিলেন তারই বিবরণ রয়েছে।

গল্পটি কথক তার মায়ের মুখে শুনেছিলেন। হাসান আব্দালের জঙ্গল পার হওয়ার সময় গুরু নানক শিষ্য মর্দানার তৃথ্বা দূর করার জন্য তাকে একমাত্র জলের উৎস বলী কান্ধারীর কুয়োয় (জলের) পাঠান। কিন্তু গুরু নানকের শিষ্য হওয়ার কারণে কান্ধারী তাকে জল না দিয়ে তাড়িয়ে দেন। পরপর তিনবার বিফল হয়ে মর্দানা গুরুর পায়ে জ্ঞান হারায়। নানক শিষ্যের পিঠে হাত বুলিয়ে সাহস জুগিয়ে তাকে সামনের পাথর তুলতে বলেন। পাথর তোলা মাই জলের ঝরনা বেরিয়ে চারদিক জলে ভরে যায়।

ওদিকে কুয়ো জলশূন্য দেখে বলী কান্ধারী ভীষণ ক্ষিপ্ত হন। ক্ষিপ্ত কান্ধারী একটি বড়ো পাথর নানক ও তাঁর শিষ্যের দিকে গড়িয়ে দেন। মর্দানা ভয়ে চেঁচিয়ে উঠলে নানক শান্ত স্বরে ‘জ নিরঙ্কার’ ধ্বনি দিতে বলেন। পাথর কাছে আসতেই নানক হাত দিয়ে পাথরটা থামিয়ে দেন। সেই পাথরে গুরু নানকের হাতে ছাপ আজও লেগে আছে।

গল্পের তিনটি ঘটনার মধ্যে পাথরের নীচে থেকে জল বেরিয়ে আসার ব্যাপারটা বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে মেনে নেওয়া সম্ভব, কিন্তু গড়িয়ে আসা ভারী পাথর হাত দিয়ে ঠেকানো কীভাবে সম্ভব? এই প্রশ্ন কথকের মনে জাগত। আর পাথরে হাতে। ছাপ থাকাটা পরবর্তীকালের খোদাই বলে মনে করেন কথক। যুক্তিনির্ভর মনোভাব নিয়ে কথক গুরু নানকের এই অলৌকিক কাহিনি মেনে নিতে পারেননি। তাই গল্পটি মনে পড়লেই তাঁর হাসি পেত।

2.“গুরু নানকের হাতের ছাপ ওতে আজও লেগে রয়েছে।”—গুরু নানকের হাতের ছাপ কোথায় লেগে আছে? এই প্রসঙ্গে বর্ণিত ঘটনাটি উল্লেখ করো।

Ans. গুরু নানকের হাতের ছাপ রয়েছে পাঞ্জাসাহেবের একটি পাথরে। এই কারণেই হাসান আব্দালের নাম ‘পাঞ্জাসাহেব’ হিসেবে খ্যাত।

এক গ্রীষ্মের দুপুরে গুরু নানক শিষ্য মর্দানাকে নিয়ে হাসান আব্দালের জঙ্গল পার হচ্ছিলেন। চারদিকেতখন রোদ ঝলসানো পরিবেশ। এরই মধ্যে শিষ্য মর্দানা তৃস্লায় এতই কাতর হয়ে পড়ল যে জল বিনা সে আর এক পাও এগোতে চাইল না। অনেক বুঝিয়েও যখন কোনো ফল হল না তখন বাধ্য হয়ে গুরু নানক ধ্যানে বসলেন এবং ধ্যান ভঙ্গ করে শিষ্যকে জলের খোঁজ দিলেন।

গুরুর কথা মতো পাহাড়ের উপরে দরবেশ বলী কান্ধারীর কুয়োতে অনেক কষ্টে মর্দানা পৌছোল। দরবেশের কাছে জল চাইলে তিনি প্রথমে দিতে রাজি হলেও পরে তার পরিচয় জানতে পেরে তাকে তাড়িয়ে দেন। বিফল মর্দানা গুরুকে সব জানালে গুরু তাকে পুনরায় সেখানে গিয়ে জল প্রার্থনা করতে বলেন, কিন্তু তাতেও কোনো ফল হয় না। একইভাবে তৃতীয়বারও বিফল হয়ে মর্দানা গুরুর পায়ে প্রায় জ্ঞান হারায়। গুরু পিঠে হাত বুলিয়ে সাহস জুগিয়ে সামনের পাথরটা তুলতে বলেন। আর পাথর তোলা মাত্রই জলের ঝরনা বেরিয়ে আসে। মর্দানার তৃথ্বা দূর হয় গুরুর কৃপায়।

কিন্তু একই সময়ে কান্ধারীর জলের প্রয়োজন হতে তিনি কুয়োয় গিয়ে দেখেন এক ফেঁাটাও জল নেই। বলী কান্ধারী প্রচণ্ড রেগে গিয়ে একটা বড়ো পাথর গুরু নানক ও তার অনুচরের দিকে গড়িয়ে দেন। মর্দানা ভীত হয়ে চেঁচিয়ে উঠলে গুরু তাকে ‘জয় নিরঙ্কার’ ধ্বনি দিতে বলেন আর পাথর কাছে আসতেই হাত দিয়ে থামিয়ে দেন। ওই পাথরে গুরু নানকের হাতের ছাপ রয়েছে। এই অলৌকিক কাহিনি থেকেই হাসান আব্দালের নাম হয়েছে ‘পাঞ্জাসাহেব’।

3.“পাঞ্জাসাহেবে পৌঁছে এক আশ্চর্য ঘটনার কথা জানতে পারি”–‘আশ্চর্য ঘটনা’-টির বর্ণনা দাও।

Ans. কর্তার সিং দুগ্‌গালের লেখা ‘অলৌকিক’ গল্পে পাঞ্জাসাহেবে সাকার খবর পেয়ে কথক ও তাঁর বোনকে নিয়ে কথকের মা সেখানে পৌঁছোন। পাঞ্জাসাহেবে পৌছে কথকের মায়ের বান্ধবী একটি আশ্চর্য ঘটনা শুনিয়েছিলেন। সেই ঘটনাটির উল্লেখ এখানে রয়েছে।

ঘটনাটি ব্রিটিশ শাসিত সময়কালের। দূরের কোনো শহরে ইংরেজরা নিরস্ত্র ভারতীয়দের উপর নির্বিচারে গুলি চালায়। সব বয়সের মানুষই মারা যায় আর যারা গ্রেফতার হয়, তাদের পাঠানো হয় অন্য শহরের জেলে। খিদে, তৃষ্বায় বিপর্যস্ত কয়েদিদের কোনোরকম খাবার না দিয়ে ট্রেনে করে সোজা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল সেখানে। মাঝপথে ট্রেন থামানোর হুকুম ছিল না।

ওই ট্রেন যাচ্ছিল পাঞ্জাসাহেবের উপর দিয়ে। পাঞ্জাসাহেবের লোকজন খবর পেয়েই উত্তেজিত হয়ে পড়ল। তারা ঠিক করল কয়েদিদের ট্রেন থামিয়ে তাদের খাবার দেবে। স্টেশনমাস্টারের কাছে জনতা আবেদন জানাল ট্রেন থামানোর জন্য। উপর মহলে টেলিফোন, টেলিগ্রাম গেল, কিন্তু ফিরিঙ্গিদের কড়া হুকুম— কিছুতেই ট্রেন থামানো যাবে না। তবু লোকজন ট্রেন থামাতে বদ্ধপরিকর। তারা স্টেশনে রুটি, পায়েস, লুচি, ডাল সব ডাই করে রাখে ক্ষুধার্ত দেশপ্রেমিকদের জন্য।

শেষ পর্যন্ত ট্রেন থামানোর জন্য লেখকের মায়ের বান্ধবীর স্বামী ও তাঁর সঙ্গীরা রেললাইনে শুয়ে পড়েন। তীব্র হুইসেল দিতে দিতে ট্রেন ছুটে আসে। আগেই গতি কমলেও ট্রেন থামল মায়ের বান্ধবীর স্বামী ও কয়েকজনের বুকের উপর দিয়ে খানিক এগিয়ে। অন্যরা ‘জয় নিরঙ্কার’ ধ্বনি দিচ্ছিল আর ট্রেনটা শেষ পর্যন্ত পিছোতে থাকে লাশগুলিকে দুমড়ে মুচড়ে দিয়ে। খালপারের সেতুর দিকে তখন রক্তের স্রোত বইছে। যে পাঞ্জাসাহেবে গুরু নানক মর্দানার তৃয়া মিটিয়েছিলেন সেই শহরের অধিবাসীরা খিদেয় কাতর স্বাধীনতা সংগ্রামীদের খাবার দেওয়ার জন্য জীবন কোরবানি দিয়েছিলেন।

4.“ঠিক হল, ট্রেনটা থামানো হবে।”—কোন্ ট্রেনের কথা বলা হয়েছে? সেটি কীভাবে থামানো হয়েছিল? 

লেখক কর্তার সিং দুগ্‌গালের ‘অলৌকিক’ গল্পে পাঞ্জাসাহেবের জনগণ একটি ট্রেনকে থামানোর জন্য প্রাণ বিসর্জন দেয়, যে ট্রেনটিতে ছিল ফিরিঙ্গিদের হাতে বন্দি ক্ষুধার্ত দেশপ্রেমীরা। তাদের জেলে পাঠানোর উদ্দেশ্যে কোনো স্টেশনে ট্রেন না থামিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এখানে সেই ট্রেনের কথা বলা হয়েছে।

গল্প কথক বাল্যকালে পাঞ্জাসাহেবে গিয়ে তাঁর মায়ের বান্ধবীর মুখে ক্ষুধার্ত দেশপ্রেমীদের ট্রেন থামানোর জন্য পাঞ্জাসাহেবের জনগণের একটি দুঃসাহসী ঘটনার কথা শুনে অবাক হয়ে যান। সেখানকার জনগণ বিপ্লবীদের ট্রেন থামাতে স্টেশনমাস্টারের কাছে আবেদন করেও বিফল হয়। অথচ তারা বদ্ধপরিকর যে ক্ষুধার্ত দেশপ্রেমীদের খাবার খাওয়ানোর ব্যবস্থা করবেই। সেই মতো স্টেশনে খাবারদাবার জড়ো করা হয়। ট্রেন আসার আগে থেকেই লেখকের মায়ের বান্ধবীর স্বামী ও তার সঙ্গীরা রেললাইনে শুয়ে পড়ে। গতি কমালেও ট্রেন এসে থামে কয়েকজনের বুকের উপর দিয়ে খানিক এগিয়ে। চারিদিকে তখন ‘জয় নিরঙ্কার’ ধ্বনি ওঠে। ট্রেন পিছোতে থাকে লাশগুলিকে কেটে দুমড়ে মুচড়ে আর রক্তের স্রোত বইতে থাকে খালপারের সেতুর দিকে।

5.“আমার চোখে জল”–কাদের জন্য বক্তার চোখে জল? যাদের জন্য বক্তার চোখে জল তাদের সম্পর্কে তোমার অনুভূতি কী?

Ans. কর্তার সিং দুগ্‌গাল রচিত ‘অলৌকিক’ গল্পে গল্পের কথক, অর্থাৎ লেখকের চোখে জল আসে। তিনি চোখের জল ফেলেছিলেন সেইসব মানুষদের জন্য, যারা নিজেদের জীবন তুচ্ছ করে ট্রেন থামিয়ে খিদে ও তেষ্টায় কাতর দেশবাসীকে রুটি-জল পৌঁছে দিয়েছিলেন।

পাঞ্জাসাহেবের উপর দিয়ে ইংরেজদের হাতে বন্দি ভারতবাসীদের ট্রেন আসবে, আর সেইসব দেশপ্রেমীরা ক্ষুধা ও তৃস্নায় কাতর—এই সংবাদ পাওয়া মাত্র পাঞ্জাসাহেবের জনতা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। তারা ঠিক করলেন যে শহরে গুরু নানক মর্দানার তৃস্নার জল জুগিয়েছিলেন সেখান দিয়ে ক্ষুধাতৃস্নায় কাতর বন্দিরা চলে যাবে—এটা তারা হতে দেবেন না। তারা প্রথমে স্টেশনমাস্টারকে আবেদন জানালেন, কিন্তু আবেদন নাকচ হলে তারা ট্রেন লাইনে শুয়ে পড়েন ট্রেন থামানোর জন্য। শেষ পর্যন্ত ট্রেন থামল কয়েকজন মানুষের বুকের উপর দিয়ে খানিক এগিয়ে। এই ঘটনা শুনে গায়ে কাঁটা দেয়। চলন্ত ট্রেনের লাইনে শুয়ে পড়া মানে অবধারিত মৃত্যু। কিন্তু গল্প কথকের মায়ের বান্ধবীর স্বামী ও তাঁর সঙ্গীরা সেই মৃত্যুকেই মেনে নিয়েছিলেন অভুক্ত দেশপ্রেমীদের খাবার ও জল পৌঁছে দেওয়ার জন্য। অর্থাৎ, তারা নিষ্ঠা, একাগ্রতা ও সংকল্প নিয়ে এই কাজে নেমেছিলেন এবং সফলও হয়েছিলেন। আমরা সাধারণ মানুষ যা করতে ভয় পাই। যা আমাদের কাছে অসম্ভব বলে মনে হয় তাই করে দেখাল, পাঞ্জাসাহেবের জনগণ। তাদের এই কাজ যথার্থই ‘অলৌকিক’। তাদের এই আত্মবিশ্বাস ও দেশভক্তিকে আমি শ্রদ্ধা করি।

6.কর্তার সিং দুগ্‌গালের লেখা ‘অলৌকিক’ গল্পটি ছোটোগল্প হিসেবে কতখানি সার্থক লেখো।

Ans. সাহিত্য আকাদেমি পুরস্কার প্রাপ্ত লেখক কর্তার সিং দুগগালের লেখা ‘অলৌকিক’ গল্পটিকে পাঞ্জাবি থেকে বাংলায় অনুবাদ করেছেন অনিন্দ্য সৌরভ। এটি একটি আধুনিক প্রজন্মের গল্প। তাই ছোটোগল্পের গতানুগতিক ধারা সবক্ষেত্রে মেনে চলেনি। এখন বিচার করা যাক ছোটোগল্পের কোন্ কোন্ বৈশিষ্ট্য এ গল্পে সম্পৃক্ত, আর কোন্‌টি নয়।

■ তাণ্ণক্ষণিক সূচনা ও আকৃতিতে ছোটো : গল্পটি শুরু হয়েছে ‘তারপর গুরু নানক পৌছোলেন হাসান আব্দালের জঙ্গলে’—দিয়ে। আগের ঘটনা সূত্র উল্লেখ না করে যেন হঠাৎই এ গল্পের সূচনা হয়। আর গল্পের আকৃতি বেশ ছোটো, যা ছোটোগল্পের জন্য মানানসই।

■ প্লট : এ গল্পে সে অর্থে নির্দিষ্ট প্লট নেই, বরং লেখকের একটা ক্ষণিক অনুভূতি এ গল্পের পাঠকের রসদ।

■ চরিত্রের স্বল্পতা : এ গল্পে প্রত্যক্ষভাবে মাত্র চারটি চরিত্র—লেখক বা গল্পের কথক, তাঁর মা ও বোন এবং তাঁর মায়ের বান্ধবী। গল্পের অন্য চরিত্রগুলি কথকের মুখে শোনা তাই গল্পের মূল উদ্দেশ্যকে তারা ভারাক্রান্ত করেনি।

■ শাখাপ্রশাখাহীন এবং দ্রুত পরিণতি : এ গল্পের কোনো শাখা নেই। যে দুটি কাহিনি রয়েছে তারা একে অপরের পরিপূরক। আর লেখকের অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য দুটি কাহিনির মাঝে অতি সামান্য বিরতি রয়েছে। তাই গল্পটি দ্রুত পরিণতি প্রাপ্ত হয়েছে।

■ ক্লাইম্যাক্স : দুটি কাহিনিতেই আলাদাভাবে সেই টানটান উত্তেজনার অবসান ঘটে ঠিকই, কিন্তু মূল কাহিনিতে সেই অর্থে কোনো চরম উত্তেজনা নেই, বরং লেখকের অনুভূতি একটি ভিন্নমাত্রা পায়।

■ লেখকের জীবনদর্শন : ছোটোগল্পে লেখকের জীবনদর্শন একটি ভিন্নমাত্রা সংযোজন করে।প্রথম কাহিনির অলৌকিকতা লেখকের মনে সন্দেহের উদ্রেক জাগায়, কিন্তু দ্বিতীয় কাহিনির প্রভাব লেখককে নতুন ভাবনার জগতে নিয়ে যায়। অর্থাৎ, লেখক মানুষের সেই কাজকে অলৌকিক বলে মেনেছেন যা সংকল্প, একাগ্রতা ও নিষ্ঠার সম্মিলিত প্রভাবে মানুষই করতে পারে।

সাহিত্যের নবীনতম শাখা ছোটোগল্প এখন অনেক পরিণত। তাই আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গিতে ছোটোগল্পের সব বৈশিষ্ট্যগুলিকে নিখুঁতভাবে মানার বাধ্যবাধকতা আজ অনেকটাই শিথিল। ‘অলৌকিক’ গল্পটি ছোটোগল্পের বেশিরভাগ বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে সার্থক ছোটোগল্প রূপে চিহ্নিত হয়েছে।

HS Bengali Suggestion 2023 – অলৌকিক (কর্তার সিং দুগ্গাল)ভারতীয় গল্প প্রশ্ন উত্তর

“HS Bengali Suggestion 2023 –অলৌকিক (কর্তার সিং দুগ্গাল) ভারতীয় গল্প  প্রশ্ন উত্তর” একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক উচ্চমাধ্যমিক বাংলা (Hs Bengali Suggestion, Hs Bengali Suggestion 2023, Hs Bengali Suggestion 2023 all, Hs Bengali Suggestion 2023 answers, Hs Bengali Suggestion 2023 bangla, Hs Bengali Suggestion 2023 bengali, Hs Bengali Suggestion 2023 bengali pdf, Hs Bengali Suggestion 2023 board / Hs Bengali Suggestion 2023 class 12, Hs Bengali Suggestion 2023 in bengali ) পরীক্ষায় এখান থেকে প্রশ্ন অবশ্যম্ভাবী । সে কথা মাথায় রেখে Studywithgenius.in  এর পক্ষ থেকে উচ্চমাধ্যমিক  বাংলা  পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর এবং সাজেশন  প্রদানের প্রচেষ্টা করা হলাে।

ছাত্রছাত্রী এবং পরীক্ষার্থীদের উপকারের জন্য, আমাদের প্রয়াস  উচ্চ মাধ্যমিক  বাংলা পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর এবং সাজেশন (Hs Bengali Suggestion, Hs Bengali Suggestion 2023, Hs Bengali Suggestion 2023 all, Hs Bengali Suggestion 2023 answers, Hs Bengali Suggestion 2023 bangla, Hs Bengali Suggestion 2023 bengali, Hs Bengali Suggestion 2023 bengali pdf) সফল হবে।
© studywithGenius.in

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের পােস্টটি পড়ার জন্য। এই ভাবেই আমাদের Studywithgenius.in ওয়েবসাইটের পাশে থাকুন। সমস্ত বিষয়ে যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইট টি ফলাে করুন এবং নিজেকে  তথ্য সমৃদ্ধ করে তুলুন , ধন্যবাদ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

X